ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট চেকপ্রিয় পাঠক, জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নামগুলো জানতে পারবেন। আমরা সকলেই যেহেতু মুসলিম সেহেতু আমাদের সকলেই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে একদম সঠি ধারণা থাকা প্রয়োজন। তো বন্ধুগণ চলুন আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা সকলেই এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।
জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম
কিছু সাহাবীগণ রয়েছেন যারা তাদের জীবদ্দশায় জান্নাতে যাওয়ার সুখবর পেয়েছেন। এই সকল যাহাবিদেরকে বলা হয় আশারায়ে মুবাশশারা। এই সাহাবীগণ ছিলেন আমাদের প্রিয় নবি হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সব থেকে বিশ্বস্থ সাহাবী।

পেজ সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

সাহাবী শব্দটী হলো আরবি শব্দ। এর প্রতিশব্দ হলো বন্ধু, সাথী, সঙ্গী অথবা অনুসারী। ইসলাম ধর্মের সাহাবী বলতে বোঝায় আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের তার সঙ্গি এবং সাথীদেরকে।

আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যে সকল অনুসারীগণ তার সব থেকে বিশ্বস্ত ছিলেন এবং তারা ইসলামের পক্ষে নিজের জীবনকে কুরবানী করেছেন এ সকল সাহাবীদেরকে শহীদ সাহাবী বলা হয়। আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে আপনি শহীদ সাহাবীদের নাম।

কোরআনে বর্ণিত সাহাবীর নাম, পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ জানতে পারবেন। তাই চলুন বন্ধুগণ আর বেশি দেরি না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নেওয়া যাক।

শহীদ সাহাবীদের নাম

বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ কালে যে সকল সাহাবীগণ ইসলামের পক্ষে যুদ্ধ করতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন তাদেরকে শহীদ সাহাবীগণ বলা হয়। আমাদের ইসলাম ধর্মের ইতিহাসে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে রয়েছে এই বদরের যুদ্ধ।

তার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়, এই বদর যুদ্ধে মুসলমানের পক্ষে ছিল শুধুমাত্র ৩১৩ জন নিরস্ত্র দল। এই ৩১৩ জন সাহাবীগণ তৎকালীন সময়ের সুদর্শন রণকৌশলে পারদর্শী, এবং অস্ত্র সশ্রে সুসজ্জিত কাফের বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার মাধ্যমে ইসলামের একটি বিজয় ছিনিয়ে নিয়ে আসে।

এই বদরের যুদ্ধ সম্পর্কে মহান রব্বুল আলামীন এরশাদ করেছেন, "বদরের যুদ্ধে যখন তোমরা হীনবল ছিলে, আল্লাহ তো তোমাদের সাহায্য করেছিলেন। সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।" (সূরা আলে ইমরান, আয়াত নং- ১২৩)।

এ বদরের যুদ্ধ চলাকালে 14 জন সৈনিক শাহাদাত বরণ করেন। তাদের মধ্যে ছিলেন ৬ জন মুহাজির। আর আনসার ছিলেন মোট ৮ জন। তো বন্ধু গণ চলুন এখন আমরা জেনে নেই এই ৬ জন মুহাজির কে কে আর আটজন আনসার কে কে এই বদরের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।

বদরের যুদ্ধের শহীদ ৬জন মুহাজির সাহাবী হলেনঃ
  • হযরত মাহজা ইবন সালিহ (রা.)
  • হযরত উবায়দাহ ইবন হারিস (রা.)
  • হযরত ওমায়ব ইবন আবি ওয়াককাস (রা.)
  • হযরত আকিল ইবন বুকায়র (রা.)
  • হযরত যুশ শুমালাইন ওমার ইবন আবদ আমর ইবন নাদলাহ জাই (রা.)
  • হযরত আম্মার ইবন যিয়াদ ইবন সাকান ইবন রাফে (রা.)
বদরের যুদ্ধের শহীদ ৮জন আনসার সাহাবী হলেনঃ
  • হযরত সাদ ইবন খায়সামাহ (রা.)
  • হযরত ইবন আবদিল মুনজির ইবন যুবায়ের (রা.)
  • হযরত ইয়াজিদ ইবন হারিস (রা.)
  • হযরত ওমার ইবন হাম্মাম (রা.)
  • হযরত রাফে ইবন মুয়াল্লা (রা.)
  • হযরত হারিস আনসারি আউসি নাজ্জারি (রা.)
  • হজরত আউস ইবন হারিস ইবন আফরা (রা.)
  • হযরত মুয়াওয়িজ ইবন আফরা (রা.)
উপরে উল্লেখিত এই ১৪ জন মোট সাহাবীগণ বদরের যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করেন। তারাই হলেন মূলত শহীদ সাহাবী।

জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম

যে সকল ব্যক্তিগণ জান্নাতে 20 ধারাবির নাম সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলের এই অংশটি। অনেক সাহাবী ছিলেন যারা জান্নাত পেয়েছেন। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কোন কোন সাহাবীর জান্নাত পেয়েছেন এর নাম সম্পর্কে।

সেই সকল সাহাবীগণ জান্নাতের ডাক পৃথিবীতে থেকেই পেয়েছিলেন। তো বন্ধুগন চলুন এখন আমরা সকলেই যে বিশ জন সাহাবী পৃথিবীতে জান্নাতের ডাক পেয়েছিলেন তাদের নাম সম্পর্কে জেনে নেই।
  1. হযরত আবু বকর (রা.)
  2. হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)
  3. হযরত উসমান ইবনে আফফান (রা.)
  4. হযরত জিয়াদ বিন হারিদ (রা.)
  5. হযরত আলি ইবনে আবু তালিব (রা.)
  6. হযরত তালহা ইবনে উবাইদিল্লাহ (রা.)
  7. হযরত জুবাইর ইবনুল আওয়াম ((রা.)
  8. হযরত আবু উবাইদাহ (রা.)
  9. যরত হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব (রা.)
  10. হযরত আব্বাস বিন আব্দুল মুত্তালিব (রা.)
  11. হারিছা ইবনে নুমান
  12. হযরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)
  13. উমার ইবনুল খাত্তাব জান্নাতি
  14. হযরত সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.)
  15. হযরত মালেক বিন আমর (রা.)
  16. হযরত সাঈদ ইবনে যায়িদ (রা.)
  17. উমার ইবনুল খাত্তাব জান্নাতি
  18. হযরত আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.)
  19. যুবাইর ইবনুল আওয়াম
  20. হযরত আবু উবাইদাহ (রা.)

শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নাম

এ পৃথিবী জুড়ে আল্লাহতালা যত নবী রাসূলগণ অবতরণ করেছিলেন তাদের সকলেরই সাহাবীগণ ছিল। আর এই সাহাবীগণের সংখ্যা প্রায় লক্ষাধিকেরও বেশি হবে। আর এই লক্ষাদীগণ সাহাবীগণের মধ্যে সবথেকে শ্রেষ্ঠ সাহাবী হিসেবে গণ্য করা হয় আমাদের শেষ নবী প্রাণ প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণদের।

এই সকল সাহাবীগণদের মর্যাদা আল্লাহ তা'আলা এতটাই পরিমাণে দিয়েছেন, তাদের মর্যাদা আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরেই। শেষ নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার একটি হাদিসে বর্ণনা পাওয়া যায় তিনি বলেছেন, আল্লাহতালা নবী রাসূলগণের পর সমস্ত বিশ্ব ভুমন্ডলে আমার সাহাবীগণকে মনোনীত করেছেন। (সূত্রঃ মাকামে সাহাবী, পৃষ্ঠা-৬০)।

আল্লাহ তালার যুগ যুগ ধরে অবতরণকৃত সাহাবীগণের মধ্যে কিছু সাহাবীগণ এমন রয়েছেন যারা পৃথিবীতে থাকা অবস্থাতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছেন। আর এই কারণেই এই সকল সাহাবীগণদের জান্নাতি স্বাভাবিক হিসেবে বলা হয়।

অপরদিকে এই সকল সাহাবীগণদের শ্রেষ্ঠ সাহাবীর নাম ও বলা হয়। এই জান্নাতি সাহাবীগণ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনেক প্রিয় ছিলেন। তারা সব সময় যত বিপদ-আপদে হোক না কেন তারা সব সময় নবী-রাসূলের সাথে ছিলেন।

যদি কোন যুদ্ধ লাগার পূর্বভাস নবী রাসুল তাদেরকে দিতেন, তাহলে তারা কোন প্রকার দ্বিতীয় প্রশ্ন করা ছাড়াই সেই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। তারা সকল কিছু বিনিময়ে নবী রাসূলকে সবথেকে বেশি ভালোবাসতেন।

আর এই সকল কারণেই মহান রাব্বুল আলামিন জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাধ্যমে সেই সকল সাহাবীগণদের জন্য সবথেকে সুসংবাদ জান্নাত লাভের সুসংবাদ টি দেন। তারা সকলেই জানতো তাদের জন্য জান্নাত নির্ধারিত হয়ে গেছে।
তারপরেও তারা অনুশোচনা করে আল্লাহতালার কাছে গুনাহ মাফের জন্য সবসময় প্রার্থনা করতেন। তো বন্ধুগণ এখন চলুন আমরা সকলেই এই শ্রেষ্ঠ সাহাবীগণ কে কে ছিলেন সেই নামগুলো এখন জেনে নেই।
  • হযরত আবু বকর (রাঃ)
  • হযরত ওমর (রাঃ)
  • হযরত উসমান ইবনে আফফান (রাঃ)
  • হযরত আলি ইবনে আবু তালিব (রাঃ)
  • হযরত তালহা ইবনে উবাইদিল্লাহ (রাঃ)
  • হযরত জুবাইর (রাঃ)
  • হযরত আবদুর রহমান (রাঃ)
  • হযরত সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রাঃ)
  • হযরত সাঈদ ইবনে যায়িদ (রাঃ)
  • হযরত আবু উবাইদা (রাঃ)
তথ্যসূত্রঃ Wikipedia

কোরআনে বর্ণিত সাহাবীর নাম

সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহতালা যুগে যুগে বহু নবী রাসূলগণ পাঠিয়েছেন এই পৃথিবীতে। আর এই নবী রাসূলগণের সাহায্য সহযোগিতার জন্য পাঠিয়েছেন সাহাবীগণদের। তিনারা সবসময় যত বিপদ আপদই হোক না কেন নবী রাসূলগণের সহযোগিতা করে গিয়েছেন।

তাদের সকল কথা মেনেছেন সকল কাজকর্মের সহযোগিতা করেছেন। এখন আমরা সকলেই সেই সকল সাহাবীগণদের নাম সম্পর্কে জানবো। কোরআনে বর্ণিত অসংখ্য সাহাবী রয়েছেন। তাদের সকলের নাম একসাথে আপনি মনে রাখতে পারবেন না।

তাই সেই সকল সাহাবীগণদের নাম আলাদা আলাদা ভাবে বিভক্ত করে দেখানো হলো। তো বন্ধুবান চলুন দেখে নেই সকল সাহাবীগণদের নামগুলো।

আ দিয়ে সাহাবীগণদের নামগুলো হলো
যেসকল সাহাবীগণদের নামের পূর্বে "আ" অক্ষর রয়েছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো
  • হযরত আইয়াশ (রা.)
  • হযরত আইয (রা.)
  • হযরত আইয ইবনে মাইস (রা.)
  • হযরত আইয ইবনে সাঈদ (রা.)
  • হযরত আইযুল্লাহ (রা.)
  • হযরত আওস ইবনে আস সামিত (রা.)
  • হযরত আওস ইবনে খালিদ (রা.)
  • হযরত আওস ইবনে খালিদ ইবনে কুরত (রা.)
  • হযরত আওস ইবনে জুবায়ের (রা.)
  • হযরত আওস ইবনে মিয়ার (রা.)
  • হযরত আদি ইবনে হাতিম (রা.)
  • হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.)
  • হযরত আনাস ইবনে নাদার (রা.)
  • হযরত আবদ-ইয়া-লাইল ইবনে আমর (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে হারিস (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে শিব‌ল (রা.)
  • হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)
  • হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আবি আওফা (রা.)
  • হযরত আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)
  • হযরত আল-বারা' ইবনে আযিব (রা.)
  • হযরত আল বারা ইবনে মালিক (রা.)
  • হযরত আল বারা বিন মারুর বিন শাখার (রা.)
  • হযরত আসমা বিনতে আবি বকর (রা.)
যেসকল সাহাবীগণদের নামের প্রথমে "ই" রয়েছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো
  • হযরত ইয়াযিদ ইবনে আস সাকান (রা.)
  • হযরত ইয়াসির ইবনে আমির (রা.)
  • হযরত ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.)
  • হযরত ইয়াজিদ ইবনে কায়স (রা.)
  • হযরত ইয়াযিদ ইবনে সালাবা (রা.)
  • হযরত ইয়াস ইবনে আবুল বুকায়র (রা.)
  • হযরত ইকরিমা ইবনে আবি জাহল (রা.)
  • হযরত ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মাদ (রা.)
  • হযরত ইয়াযিদ ইবনে মুয়াবিয়া (রা.)
যেসকল সাহাবীগণদের নামের প্রথমে "উ" রয়েছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো
  • হযরত উকবা ইবনে আমির (রা.)
  • হযরত উকবা ইবনে ওহাব (রা.)
  • হযরত উকাশা ইবনে মিহসান (রা.)
  • হযরত ওয়াহাব (রা.)
  • হযরত সা'দ (রা.)
  • হযরত সায়িদা (রা.)
  • হযরত আফ্‌ফান (রা.)
  • হযরত গাযওয়ান (রা.)
  • হযরত ফারকাদ (রা.)
  • হযরত ইবনুল হারিস (রা.)
  • হযরত আস সামিত (রা.)
  • হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)
যেসকল সাহাবীগণদের নামের প্রথমে "ক" রয়েছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো
  • হযরত কাতাদা ইবনে নোমান (রা.)
  • হযরত কুরযা ইবনে কাব (রা.)
  • হযরত কুসাম ইবনে আব্বাস (রা.)
  • হযরত কাব ইবনে উযরা (রা.)
  • হযরত কা'ব ইবনে যুহাইর (রা.)
  • হযরত কুদামা ইবনে মাজউন (রা.)
  • হযরত কুর্জ‌ ইবনে জাবির আল-ফিহরি (রা.)
  • হযরত কায়েস ইবনে সাদ (রা.)
  • হযরত কাব ইবনে মালিক (রা.)
যেসকল সাহাবীগণদের নামের প্রথমে "খ" রয়েছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো
  • হযরত খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ (রা.)
  • হযরত খারাস ইবনে উমাইয়া (রা.)
  • হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.)
  • হযরত খালিদ ইবনে রাখবালা (রা.)
  • হযরত খালিদ ইবনে সাঈদ (রা.)
  • হযরত খুনাইস ইবনে হুজাইফা (রা.)
  • হযরত খুসাইমা ইবনে সাবিতআনসারি (রা.)
  • হযরত খুফাফ ইবনে নুদবাহ (রা.)
  • হযরত খালিদ ইবনে আবুল বুকায়র (রা.)
  • হযরত খাব্বাব ইবনুল আরাত (রা.)
যেসকল সাহাবীগণদের নামের প্রথমে "জ" রয়েছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো
  • হযরত জাফর ইবনে আবি তালিব (রা.)
  • হযরত জাবির ইবনে আতিক (রা.)
  • হযরত জুলাইবিব (রা.)
  • হযরত জয়নব বিনতে মুহাম্মাদ (রা.)
  • হযরত জয়নব বিনতে জাহশ (রা.)
  • হযরত জুবাইর ইবনুল আওয়াম (রা.)
  • হযরত জুমানাহ্ বিনতে আবু তালিব (রা.)
  • হযরত জয়নব বিনতে আলী (রা.)
  • হযরত জামিলা বিনতে সাবিত (রা.)
  • হযরত জারির ইবনে আবদুল্লাহ আল বাজালী (রা.)
  • হযরত জুবাইর ইবনে মুতইম (রা.)
  • হযরত জিবর ইবনে উতাইক (রা.)
  • হযরত জায়েদ ইবনুল খাত্তাব (রা.)
  • হযরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)
  • হযরত জাবান আল কুর্দি (রা.)
এই সকল সাহাবীগণ ছাড়াও আরো অসংখ্য সাহাবীগণ রয়েছেন। যারা যুগে যুগে পৃথিবীর সকল মানুষজনের মঙ্গলের জন্য যুদ্ধ করে গিয়েছেন।

পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা অর্থসহ

  • হযরত আকিল (রা.)
  • হযরত আদি ইবনে আয্ যাগ্বা (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর (রা.)
  • হযরত আবদুর রহমান ইবনে শিব্ল (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আতিক (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল্লাহ ইবন উবাই (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ইয়াযিদ খাত্মি (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উনাইস জুহানি (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে জাহাশ (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে তারিক (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাখরামা (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যায়িদ (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যায়িদ ইবন আসিম (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালামা (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সুহাইল (রা.)
  • হযরত আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফাহ আস্সাহমি (রা.)
  • হযরত আবান ইবনে সাঈদ ইবনুল আস (রা.)
  • হযরত আবু আহমাদ ইবনে জাহাশ (রা.)
  • হযরত আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.)
  • হযরত আবু বকর ইবনে আবি কুহাফা (রা.)

জান্নাতি সাহাবীর নাম সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

প্রশ্নঃ কুরআনে সবচেয়ে বেশি কোন নবীর নাম এসেছে?
উত্তরঃ কুরআনে সবচেয়ে বেশি মূসা ইবনে ইমরান নবীর নাম এসেছে। কুরআনে ১৩৬ বার এই নবীর জীবন নিয়ে বলা হয়েছে।

প্রশ্নঃ ইসলামে সাহাবী কতজন?
উত্তরঃ ইসলামে সাহাবী কতজন রয়েছেন সেটি নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। তবে অনেকেই দাবি করে থাকেন প্রায় ২ লক্ষ এর ও অধিক পরিমাণে ইসলামের সাহাবী রয়েছেন।

প্রশ্নঃ সর্ব শেষ সাহাবীর নাম কি?
উত্তরঃ সর্ব শেষ সাহাবীর নাম হলো আবুত তুফাইল আমের বিন ওয়াসিলাহ (রা.)

প্রশ্নঃ দুনিয়াতে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবীর সংখ্যা কত?
উত্তরঃ দুনিয়াতে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবীর সংখ্যা ১০ জন।

প্রশ্নঃ কুরআনে রাসূলের কোন সাহাবীর কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ কুরআনে রাসূলের যায়েদ ইবনে হারিসাহ (রা.) সাহাবীর কথা বলা হয়েছে। তিনিই ছিলেই নবি করিমের দত্তক পুত্র।

লেখকের মন্তব্য

আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচনার বিষয় ছিলো জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম সম্পর্কে। আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে উক্ত সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এমন তথ্যবহুল আর্টিকেল প্রতিদিন ফ্রীতে পড়তে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

Post a Comment

Previous Post Next Post