গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশপ্রিয় পাঠক, নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন করা যায় খুব সহজেই। আপনি কি জানেন কিভাবে অনলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করতে হয়। যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে নতুন মিটারের জন্য আবেদন করবেন অনলাইনে।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকলে আপনি পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান, পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করার নিয়ম, পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফরম, পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি কত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন

আমাদের সকলের জন্য বর্তমান সময়ে বিদ্যুতের অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তার জন্য নতুন কোন বাড়ি অথবা প্রতিষ্ঠান হলে সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হয়। আর এই বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার জন্য প্রথম যে কাজটি করতে হয় সেটি হল নতুন মিটারের জন্য আবেদন। এক্ষেত্রে আপনি যখন নতুন কোন বাড়ি অথবা কোন প্রতিষ্ঠান ওয়ারিং করবেন তারপরে অনলাইন এর মাধ্যমে নতুন মিটারের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে এক্ষেত্রে আবেদন করার জন্য আপনাকে বেশ কিছু ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে। আপনার বাড়ি যদি গ্রামাঞ্চলে হয় আর আপনি সেখানে যদি নতুন মিটারের জন্য আবেদন করতে চান তাহলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বরাবর অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অন্যদিকে যারা শহর অঞ্চলে বসবাস করেন তারা আলাদা আলাদা বিদ্যুৎ সার্ভিস কোম্পানির রয়েছে শহরে যে সকল প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে গিয়ে আপনি আবেদন করতে পারবেন।

আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কাছে নতুন একটি মিটারের জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করবেন। এখানে চিত্র আকারে এবং ধারাবাহিকভাবে আপনাদের সামনে সুন্দর করে নতুন মিটারের জন্য কিভাবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কাছে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হয় তার সঠিক নির্দেশনার প্রদান করা হবে।

এক্ষেত্রে আপনি যদি নতুন মিটারের জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কাছে আবেদন করতে যান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু ডকুমেন্ট প্রদান করতে হবে। এই সকল ডকুমেন্ট আবেদন করার সময় অবশ্যই আপনাকে সংযুক্ত করতে হবে আবেদন পত্রের সাথে। যে সকল ডকুমেন্টসগুলো পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করার সময় প্রয়োজন হয় সেগুলো হল
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র
  • জমির খতিয়ানের সফট হবে
  • আপনার নিকটস্থ বাড়ি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে সার্ভিস ড্রপের দুরত্ব হতে হবে ১৩০ ফুটের কম
  • পার্শ্ববর্তী কোন বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের পুরনো কাগজ
উপরের যে সকল কাগজপত্রের কথা উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো অবশ্যই আপনি যখন অনলাইনের মাধ্যমে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে নতুন মিটারের জন্য আবেদন করবেন তার পূর্বে অবশ্যই সংগ্রহ করে নিবেন। কেননা অনলাইনে তথ্যের আবেদন করার জন্য তখন এই নথিপত্রগুলো সাবমিট করার প্রয়োজন হবে। তাহলে চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের নতুন মিটারের জন্য আবেদন করবেন।

ধাপ-০১ঃ প্রথমে আপনাকে http://www.rebpbs.com এই ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে। সেখানে গিয়ে নিচের দেখানো পেজের অনুযায়ি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন। সেখান থেকে "আবেদন" নামে যেই অপশানটি রয়েছে সেখানে থেকে "আবেদন করুন" নামক অপশানে ক্লিক করুন।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
ধাপ-০২ঃ "আবেদন করুন" অপশানে ক্লিক করার পরে নিম্নে মতো আপনার সামনে একটি আবেদন ফরম চলে আসবে। সেখানের লাল (*) চিহ্ন দেওয়া অপশান গুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে। এখানের সকল তথ্যগুলো সঠিকভাবে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন


নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
ধাপ-০৩ঃ যদি আপনার বাসা বাড়ি অথবা একক প্রতিষ্ঠান হয়ে থাকে তাহলে এখানে ট্যারিফ হিসেবে এলটি-এ (আবাসিক) সিলেক্ট করে নিন। যার অন্যথায় এমটি-এ (আবাসিক) সিলেক্ট করতে হবে।

ধাপ-০৪ঃ এখানে আপনার যেই সকল তথ্যগুলো চাওয়া হবে সেই সকল তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। এছাড়াও আপনাকে বেশ কিছু তথ্য আপলোড করতে হবে। তবে সেই সকল ডকুমেন্টস আপলোড করার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে সেই ফাইলের যেন সর্বোচ্চ সাইজ (৩০০x৩০০) ১৫০ কিলোবাইট হয়। আর জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবির সাইজ হবে (৬০০x৪৭৫) ৩০০ কিলোবাইট।

ধাপ-০৫ঃ এখানে ফর্মের সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ হয়ে গেলে নিচে যেই ক্যাপচা কোড আসবে সেটি ছবিতে নির্দেশনা অনুযায়ি পরের ঘরে সঠিকভাবে লিখতে হবে। তারপরে "সংরক্ষণ করুন" এই অপশানে ক্লিক করুন। এভাবেই আপনার একটি নতুন মিটারের জন্য আবেদনের কাজ সম্পন্ন হবে।

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন কিভাবে করতে হয় এই বিষয়ে আমরা ইতিপূর্বে জানতে পেরেছি। এখন আপনাদের জানাবো পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন করার পর সেই আবেদন অনুসন্ধান করার ব্যাপারে। পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসরণ করার জন্য নিজের ধাপগুলো আপনাকে অনুসরণ করতে হবে।
  • প্রথমেই আপনাকে ভিজিট করতে হবে পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদনের ওয়েবসাইটের ঠিকানায়। ওয়েবসাইটের ঠিকানাটি হল http://www.rebpbs.com
  • এরপর আবেদন করার সময় আপনি যে আইডি নম্বর/ট্রেকিং নম্বর প্রদান করেছিলেন এবং পিন নম্বর যেটা দিয়েছিলেন সেটি দিতে হবে।
  • এবং সবশেষ আপনাকে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন করার জন্য "সাবমিট" বাটনে ক্লিক করতে হবে।
বর্তমান সময়ে অফলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন করার পাশাপাশি অনলাইনেও পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করার সুব্যবস্থা রয়েছে। তবে এই সময় আপনাকে তাদের কিছু নিয়ম এবং কিছু শর্ত মেনে আবেদন করতে হবে।

আর এই আবেদন করার সময় আপনি যে আইডি অথবা ট্রাকিং নম্বর এবং পিন নম্বর প্রদান করবেন সেই সকল তথ্য দিয়ে পরবর্তীতে মিটার আবেদনের অবস্থা অনুসন্ধান করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন কিভাবে এখন পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ধাপ অনুযায়ী জেনে নেওয়া যাক।

ধাপ-০১ঃ প্রথমেই আপনাকে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদনের সব শেষ অবস্থা জানার জন্য তাদের http://www.rebpbs.com ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। এরপর তাদের ওয়েবসাইটের একটি পেজ ওপেন হবে। এখান থেকে আবেদন অপশনে আপনার কম্পিউটারের মাউস পয়েন্টার রাখলেই সাতটি অপশন দেখতে পাবেন। এখান থেকে আপনাকে "আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানুন" এ ক্লিক করতে হবে।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
ধাপ-০২ঃ এখন আপনার সামনে মিটার আবেদন অনুসন্ধান করার যে পেজটি রয়েছে সেটি চলে আসবে। এখানে প্রথমে আপনার ট্র্যাকিং নাম্বার দিন। আর পরের ঘরের পিন নাম্বার দিন যেই পিন নাম্বার ব্যবহার করে আপনি আবেদন করেছিলেন।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
ধাপ-০৩ঃ এরপরে সর্বশেষ পিন নাম্বার এবং ট্রাকিং নাম্বার দেওয়া হয়ে গেলে সেখান থেকে "সাবমিট" বাটনে ক্লিক করুন। এই সাবমিট বাটনে ক্লিক করার পরেই আপনার সামনে একটি পেজ চলে আসবে। সেখান থেকে আপনার আবেদন এর অগ্রগতির দশটি পর্যায়ে দেখতে পাবেন। এইখান থেকে আবেদনের প্রত্যেকটি ধাপ দেখতে পাবেন।

আপনার আবেদনটি কতগুলো ধাপে সম্পন্ন করা হয়েছে সেগুলো যদি হয়ে থাকে তাহলে সেখানে সবুজ টিক চিহ্ন দেখাবে। আর যেগুলো সম্পন্ন হয়নি সেগুলোতে লাল আকারে দেখাবে। আর এভাবেই আপনি খুব সহজেই পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান করে নিতে পারবেন।

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করার নিয়ম

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার এর আবেদন করার জন্য প্রথমে যে ব্যক্তি পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করবেন তার ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জমির খাজনার রশিদ নির্দিষ্ট সাইজ অনুযায়ী নিতে হবে। এই তথ্যগুলো আপনার সংগ্রহ করা হয়ে গেলে তারপরে আপনাকে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের ওয়েবসাইটের ভেতরে প্রবেশ করতে হবে। তার জন্য ভিজিট করুন www.rebpbs.com এই ওয়েবসাইটে।

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন এই পাঠে আমরা সম্পূর্ণ বিষয় কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে মিটারের জন্য আবেদন করতে হয় সেই সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তারপরেও এখানে আমরা সম্পূর্ণ আবেদন করার প্রক্রিয়া ধাপ আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে এখন পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে নেওয়া যাক।

ধাপ-০১ঃ আবেদন ফরম পূরণঃ প্রথমে আপনাকে কম্পিউটার অথবা মোবাইল ফোন থেকে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনের ব্যবহার করে www.rebpbs.com এই ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে। এরপর সেখানে হোম মেনুতে থেকে আপনাকে "আবেদন করুন" এই অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনার সামনে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন করার একটি ফর্ম ওপেন হবে। এই ফর্মের সকল তথ্যগুলো সঠিকভাবে আপনাদের পূরণ করতে হবে।

এখানে সকল কিছু সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে সকল তথ্যগুলো আবার সম্পূর্ণভাবে যাচাই করে নিয়ে ফরম পূরণের সবার শেষে "সংরক্ষণ করুন" এই বাটনে ক্লিক করে আপনার আবেদন পত্রটি জমা দিতে হবে।

ধাপ-০২ঃ আবেদন পত্র প্রিন্ট করুনঃ এখানে যখন আপনি অনলাইনের মাধ্যমে পল্লী বিদ্যুতের মিটারের জন্য আবেদন করবেন তখন আপনাকে একটা ট্রাকিং নম্বর এবং পিন নাম্বার দেওয়া হবে। এই তথ্যটি অবশ্যই সেভ করে রাখুন। অথবা কোথাও সংরক্ষণ করে লিখে রাখুন। কারণে মিটারের আবেদনের তথ্য অনুসন্ধান করার ক্ষেত্রে দরকার হবে। এখন আপনারা আবেদন পত্রটি প্রথমে ডাউনলোড করে নিয়ে প্রিন্ট করে নিন।

ধাপ-০৩ঃ হাউজ ওয়ারিং নিশ্চিত করুনঃ এই ধাপে এসে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে আপনার বাসায় বৈদ্যুতিক ওয়ারিং কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এই তথ্যটি জানানোর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে গাউন রোড ক্রয়ের মেমো, ট্রাকিং নম্বর এবং পিন নম্বর। এই তথ্যটি জানানোর জন্য আপনাকে ওয়েবসাইটের ভেতর থেকে আবেদন অপশন থেকে "হাউস ওয়ারিং নিশ্চিত করুন" এই পেজে প্রবেশ করুন।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
এখানে আসলে আপনি উপরের দেখানো মতো একটি পেজ পেয়ে যাবেন। এখান থেকে প্রথমে আপনাকে ট্রাকিং নম্বর এবং পরবর্তীতে পিন নম্বর প্রদান করতে হবে। তথ্যগুলো প্রদান করা হয়ে গেলে এরপর আপনাকে "সাবমিট করুন" এই বাটনে ক্লিক করুন। এই পেজটি জমা দেওয়া হলে আপনি এমন একটি মেসেজ পাবেন যেখানে লেখা থাকবে আপনার হাউস ওয়ারিং নিশ্চিত করা হয়েছে।

ধাপ-০৪ঃ বিদ্যুৎ সংযোগ ফি পরিশোধঃ এই পর্যায়ে আপনাকে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদনের জন্য যে নির্দিষ্ট পরিমাণে ফ্রি রয়েছে সেটি পরিশোধ করতে হবে। এই পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের ফি আপনি অনলাইনের মাধ্যমে দুটি উপায়ে পরিশোধ করতে পারবেন। সেই দুটি উপায় হল
  • বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে নগদ টাকা পরিশোধ
  • রকেট একাউন্টের মাধ্যমে পরিষদ
তবে আমাদের সাজেশন অনুযায়ী পল্লী বিদ্যুতের ভি পরিশোধ করার জন্য সবথেকে ভালো মাধ্যমটি হলো পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে ফি জমা দেওয়া।

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি কত

পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন ফি খুব একটা বেশি নয়। পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি মাত্র ১১৫ টাকা। আপনি যখন অনলাইনের মাধ্যমে পল্লী বিদ্যুৎ এর মিটারের জন্য আবেদন করবেন সেই সময় আপনাকে মিটারের ফি বাবদ অনলাইন এর মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে যদি আপনি জমা দেন তাহলে ১১৫ টাকা জমা দিতে হবে।

তবে আপনি যদি পারেন আপনার ক্ষেত্রে যদি সম্ভব হয় তাহলে আমাদের সাজেশন থাকবে আপনি বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে সরাসরি তাদের হাতে টাকা জমা দিয়ে আসবেন। এই টাকার সাথে নিরাপত্তা জামানত হিসেবে তাদেরকে দুই কিলোওয়াট এর জন্য ৪০০ টাকা প্রতি কিলোওয়াটের। এবং ২ কিলোওয়াটের বেশি হলে প্রতি কিলোওয়াট এর জন্য আপনাকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত প্রদান করতে হবে।

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

প্রশ্নঃ বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি কত?
উত্তরঃ বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি মাত্র ১১৫ টাকা।

প্রশ্নঃ পল্লী বিদ্যুৎ প্রতি ইউনিট কত টাকা?
উত্তরঃ বর্তমান সময়ে পল্লী বিদ্যুৎ প্রতি ইউনিট এর মূল্য ৭.৪৮ টাকা।

প্রশ্নঃ পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করতে কি কি লাগে?
উত্তরঃ পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করতে যেসকল কাগজপত্রগুলো লাগে সেগুলো হলো
  • আবেদনকারীর মোবাইল নাম্বার
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র
  • স্থায়ী ঠিকানা
  • জমির খারিজের তথ্য
প্রশ্নঃ ২০২৩ সালের বাংলাদেশে ১ ইউনিটের দাম কত?
উত্তরঃ ২০২৩ সালের বাংলাদেশে ১ ইউনিটের দাম ৪.৬২ টাকা

প্রশ্নঃ পল্লী বিদ্যুৎ মিটার নিতে কত টাকা লাগে?
উত্তরঃ পল্লী বিদ্যুৎ মিটার নেওয়ার জন্য যেসকল খাতে টাকা খরচ হয় তার নিম্নরূপ
  • আবেদন ফি = ১১৫টাকা
  • সদস্য ফি = ৫০টাকা
  • জামানত প্রতি কিলোওয়াট এর জন্য আবাসিকের = ৪০০টাকা এবং বানিজ্যিকের = ৮০০টাকা

লেখকের মন্তব্য

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমাদের আলোচনার মূল বিষয় ছিলো। আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে উক্ত রকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। এমন আরো তথ্যবহুল আর্টিকেল প্রতিদিন নিয়োমিত পড়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

Post a Comment

Previous Post Next Post