বাচ্চাদের হাত পা কাপে কেনপ্রিয় পাঠক, লো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয়
আপনি কি এই বিষয়ে জানার জন্য আগ্রহি। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলে আমরা লো প্রেসারের ঔষধের নাম সম্পর্কে জানাবো। আর কোথাও
কোন খোঁজাখুঁজি না করে এখানেই মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আশা করছি আপনি একটি
ক্লিয়ার ধরণা পাবেন।
লো প্রেসার হলে শরীরে রক্তচাপের পরিমাণ কমে যায়। যার ফলে নানান সমস্যার সম্মুখিন
হতে পারেন। তাই আপনাদের এমন হলে কি কি ঔষধ খেতে হবে সেই সম্পর্কে ধারণা রাখতে
হবে। যাতে করে আপনি তাৎক্ষণিক সমাধান নিতে পারেন।
পেজ সূচিপত্রঃ লো প্রেসারের ঔষধের নাম কি
ভূমিকা
ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপ আমাদের সকলের জন্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। কারণ এটি
একটি মানব দেহের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সবাই জানি শারীরিক দুর্বলতা থেকে
প্রেসার লো হয়। বিভিন্ন কারণে প্রেসার লো হতে পারে। শারীরিক দুর্বলতা মানসিক
চাপ এ সকল কারণে প্রেসার লো হতে পারে। তাই তার সমাধান আমাদের জানা উচিত।
আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন তাহলে আপনি লো
প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়, লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত, লো
প্রেসার হলে কি খাবার খাওয়া উচিত নয় সেই সাথে আরো অনেক বিস্তারিত তথ্য
জানতে পারবেন।
লো প্রেসারের ঔষধের নাম
আজকের এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি লো প্রেসারের ঔষধের নামগুলো সব জানতে পারবেন। লো প্রেসারের
তেমন কোন ঔষধ না থাকলেও আপনি কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যাবহার করে এই সমস্যার
সমাধান করতে পারেন। সেটি সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি চাইলে
সেটি মনোযোগ সহকারে পড়ে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন এখন আমরা
কিছু লো প্রেসারের জন্য ঔষধের নাম সম্পর্কে জেনে নেই।
মিডোড্রিনঃ এটি লো প্রেসার কমানোর জন্য একটি এমন ঔষধ
যেটি রক্তনালীকে সংকুচিত করে রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এই
ঔষধটি অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য
নির্ধারিত।
ফ্লড্রোকোর্টিসোনঃ লো প্রেসারের জন্য এই ঔষধটি খেলে এই ঔষধ
প্রস্রাবের মাধ্যমে লবণের ক্ষতি কমাতে সাহায্য করে। তাই রক্ত চাপের পরিমাণ
বৃদ্ধি পেয়ে যায়।
এরিথ্রোপয়েটিনঃ এই ঔষধটি হরমোন যা লাল রক্ত কোষের
উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। যার ফলে লো প্রেসারের সমস্যা দুরিভূত হয়।
লপ্রেসর ৫০ এম জি ট্যাবলেটঃ এই ওষুধটি যে সকল ব্যক্তিদের
পেশার লোক সেই সকল ব্যতিদের হৃদরোগ উন্নত করার জন্য আর তার সাথে সাথে রক্ত
প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি নির্ধারিত পরিমাণের ঔষধ। এই ওষুধটি
আবার যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে হাইবা টেনশন রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার
করা হয়।
লো প্রেসার কমানো জন্য এই ঔষধ গুলো ব্যাবহার করা হয়। আপনার ও যদি এমন
সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই ঔষধগুলো ব্যাবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই
একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। না হলে আপনি নিজে থেকে ঔষধ ব্যাবহার
করলে অনেক সমস্যার সম্মুখিন হতে পারেন। আশা করছি আপনি এই বিষয় সম্পর্কে
বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।
হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
লো প্রেসারের সমস্যার পাশাপাশি আপনাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা হাই
প্রেসারের মতো সমস্যায় ও ভুগছেন। তবে আপনারা অনেকেই আছেন যারা হাই
প্রেসারের ঔষধের নাম জানেন। আবার এমন অনেকেই আছেন যারা এই সম্পর্কেও জানে
না। তাই আপনাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেকটাই বেশি ইন্টারেস্টিং হতে
চলেছে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
হাই প্রেসারের জন্য ডাক্তারেরা কিছু নির্দিষ্ট ঔষধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে
থাকেন। আপনি যদি সেই ঔষধগুলো খান তাহলে আপনার প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
সেই সকল ঔষধগুলোর নাম নিম্নে উল্লেখ করা হলো। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
- Olmark (ওল্মার্ক) 20mg Tablet
- Olmecip (ওল্মেসিপ ) 20mg Tablet
- Olmetroac (ওল্মেট্রয়াক) 20mg Tablets
- Almighty (অলমাইটি) 20mg Tablet
- Olarbi (ওলার্বি) 20mg Tablet
উপরের উল্লিখত এই ঔষধগুলো হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাক্তারেরা খেতে
বলে থাকেন। এছাড়াও আরো বেশকিছু ঔষধ খাওয়ার জন্য বলে থাকেন। যখন এই
ঔষধগুলো গ্রহণ করা হয় তখন এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। তাই আপনি যদি
হাই প্রেসারের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে এই ঔষধগুলো সেবন করতে পারেন।
তবে আপনার জন্য কোন ঔষধটি সবথেকে ভালো হবে সেটি কেবলমাত্র একজন ডাক্তারই
বলতে পারেন। তাই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আপনি এই ঔষধগুলো সেবন
করবেন। তবে এই সকল ঔষধ খাওয়ার পূর্বে একটি করে গ্যাসের ট্যাবলেট খেতে
হবে। তারপরে এই ঔষধ সেবন করতে হবে। আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ বুঝতে সক্ষম
হয়েছেন।
প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয়
লো প্রেসারের ঔষধের নাম জেনে যদি আপনি এই সকল ঔষধ খান তাহলে অবশ্যই আপনার
জানা উচিত প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয় সেই সম্পর্কে। লো প্রেসারের ঔষধের
নাম জানার পরে একটি প্রশ্ন যেটি বেশি পাওয়া যায় সেটি হলে আমাদের প্রেসার লো
হলে কিভাবে বুঝবো এখন আমাদের প্রেসার লো রয়েছে। তাই এই বিষয় সম্পর্কে আমাদের
সকলেরই জানা উচিত। তা না হলে আমরা বুঝতে না পেরে প্রয়োজনিয় ব্যাবস্তা নিতে
পারবো না। তাহলে চলুন এখন এই বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
প্রেসার লো হলে সে সকল উপসর্গগুলি দেখা দিতে পারে তা হলোঃ
মাথা ঘোরাঃ প্রেসার লো হলে আমাদের মাথা ঘুরে। অনেক সময় থেকে
মাথার পেছন দিক ব্যথা করে অনেকের মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। সাধারণত
এটি প্রেসার লো একটি লক্ষণ।
শ্বাসে সমস্যাঃ লো প্রেসার হলে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দিতে
পারে। যার জন্য শ্বাস স্বাভাবিকের থেকে অনেক গম্ভির হতে পারে।
বমি হওয়াঃ প্রেসার লো হলে বমি বমি ভাব হয়। অনেক সময় বমি হয়।
মুখ থেকে থোপ ওঠে। কোন কিছু খেতে গন্ধ অনুভব হয়। কোন খাবার খাওয়া যায় না।
এটা হলো প্রেসারের একটি কারণ।
ঝাপসা দৃষ্টিঃ প্রসার লো হলে চোখে ঝাপসা দেখতে পারেন সাময়িকভাবে।
আরো পড়ুনঃ টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ
মাথা ব্যথাঃ লো প্রেসার হলে তীব্রভাবে মাথা ব্যথা করে। মাথাব্যথা
এমন ভাবে করে যেন মনে হয় যে মাথার ভেতরে চিন চিন করছে। খুব অস্বস্তিকর অনুভব
হয়।
বমি বমি ভাবঃ লো প্রসার হলে অনেক ব্যাক্তির বমি বমি ভাব হতে পারে।
অথবা অনেক সময় বমি ও হতে পারে।
ক্লান্তি অনুভবঃ যারা লো প্রেসারে দীর্ঘদিন থেকে ভুগছেন। হঠাৎ করে
শরীরে ক্লান্তি ভাব হয়। শরীরের ভিতর দুর্বলতা কাজ করে। কোন কিছু ভাল লাগেনা।
এগুলো হলো লো প্রেসার এর একটি লক্ষণ।
এ সকল সমস্যায় ভুগছেন। তারা খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
প্রেসার লো বলে শরীরে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ সৃষ্টি হয়। খুব দ্রুত ভালো চিকিৎসা
গ্রহণ করুন।
লো প্রেসার এর লক্ষণ
লো প্রেসারের ঔষধের নাম জানার পরে আমরা সকলেই এখন লো প্রেসার এর সকল
লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানবো। আপনি কিভাবে বুঝতে পারবেন যে আপনার লো প্রেসার
হয়েছে বা আপনার দেহে এখন রক্তচাপ খুব কম পরিমাণে হচ্ছে সেই সম্পর্কে অবশ্যই
আমাদেরকে জানা উচিত। চলুন তাহলে এখন আমরা সকলেই এই সম্পর্কে জানি।
আপনার শরীরে যেসকল লক্ষণগুলো দেখা দিলে বুঝবেন যে আপনার লো প্রেসার/নিম্ন
রক্তচাপ হচ্ছে সেই সকল লক্ষণগুলো হলো
- হাত পা ঠান্ডা হওয়া
- চোখ ফুলে যাওয়া
- মাথা ঝিম ঝিম করা
- মাথা ঘোরা
- হৃদ স্পন্দন অনেক বেশি হওয়া
- নিজেকে দুর্বল অনুভুত হওয়া
- চোখে অন্ধকার দেখা
- বসে থাকা অবস্থায় হঠাৎ করে উঠলে ভারসাম্য হাড়িয়ে ফেলা
- অতিরিক্ত তৃষ্ণা অনুভব করা
- হঠাৎ পড়ে গিয়ে জ্ঞান হাড়ানো
উপরের উল্লিখিত লক্ষণগুলো আপনার শরীরে প্রকাশিত হয় তাহলে বুঝবেন আপনার
এখন লো প্রেসার হয়েছে। অথবা শরীরের রক্ত প্রবাহ এখন কম হচ্ছে। আশা করছি
আপনারা এখন এই বিষয়টি সম্পর্কে বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।
লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি
প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে আমরা অনেকে জানি আবার অনেকে জানিনা।
তীব্র মাথা ব্যাথা হওয়া, বমি বমি ভাব হওয়া, মাথা ঘোরা, অজ্ঞান হয়ে
যাওয়া, শারীরিক দুর্বলতা ইত্যাদি। সকল লক্ষণ গুলো দেখা দিলে আপনার হাতের
কাছে যদি প্রেসার লো'র কোন মেডিসিন না থাকে তবে, ঘর বসে থেকে কিভাবে সমাধান
করবেন সেই সম্পর্কে জানবো এখন।
লো প্রেসারের ঔষধের নাম জেনে ধারণা নেওয়ার পরে খুব দ্রুত রোগের প্রেসার চেক
করাতে হবে। প্রেসার লো হলে দ্রুত ডিম সেদ্ধ করে রোগীকে খেতে দেন। দুধ থাকলে
দুধ গরম করে রোগীকে খেতে দেন। পর্যাপ্ত পরিমাণ মাথায় পানি ঢালুন। হাত পা যদি
ঠান্ডা হয়ে যায় অবশেষে হাত পা ভালোভাবে মালিশ করুন। এভাবেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে
খুব সহজে লো প্রেসারের রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা গ্রহণ করুন। একটি ভুল সিদ্ধান্ত
আপনার জীবনে অনেক বড় ঝুঁকি বয়ে আনতে পারে। তাই দ্রুত এই প্রাথমিক চিকিৎসা
গুলো গ্রহণ করো।
লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত
ইতিপূর্বে আমরা সকলেই লো প্রেসারের ঔষধের নাম এবং প্রেসার লো হলে কি
কি সমস্যা হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি। এখন এই প্রেসার লো
হয়ে গেলে কোন কোন খাবার গুলো খেতে হবে সেই সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।
প্রেসার লো হয়ে গেলে যে খাবারগুলো খেতে হবে সেই সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত
আলোচনা করা হলো।
খাবার স্যালাইনঃ যারা লো প্রেসারে ভুগছেন তারা অবশ্যই প্রতিদিন
একটি করে স্যালাইন খান। স্যালাইন আপনার দ্রুত প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করবে।
শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে তোলার জন্য স্যালাইন খুবই উপকারী একটি খাবার।
ডিমঃ শারীরিকভাবে দুর্বলতায় ভুগছে তারা প্রতিদিন দুইটি করে
ডিম সিদ্ধ করে খান। এতে করে আপনার প্রেসার দ্রুত বাড়বে। প্রেসারের সমস্যা
সমাধান হবে। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
দুধঃ দুধ রয়েছে উচ্চ মানের প্রোটিন ও ফ্যাট। যারা লো প্রেসারে
ভুগছেন তারা অবশ্যই রাতে এক কাপ করে গরম দুধ খান। আপনার প্রেসার দ্রুত
বাড়বে।
বাদামঃ লো প্রেসার রয়েছে তাদের জন্য বাদাম অনেক উপকারে একটি
খাবার এতে করে আপনার প্রেসার দ্রুত বাড়বে। শারীরিক দুর্বলতা দূর হবে। হাড়
ক্ষয় রোদে সহায়তা করবে।
তৈলাক্ত মাছঃ যাদের প্রেসার লো তারা প্রচুর পরিমাণে তৈলাক্ত মাছ
খাবেন। আপনার প্রেসার দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবারঃ যারা এমন সমস্যায় ভুগছেন তারা আয়রন
সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। কারণ এই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে
শরীরে রক্তচাপের অনেক প্রভাব ফেলবে।
এ ছাড়া যারা প্রেশার লো সমস্যায় ভুগছেন তারা উচ্চমানের ফ্যাট যুক্ত মাছ
মাংস এগুলা খাবেন। প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
লো প্রেসার হলে কি খাবার খাওয়া উচিত নয়
যাদের প্রেসার লো তারা কিছু কিছু খাবার অবশ্যই পরিহার করে চলতে হবে। তা
হলে আপনি আরো অনেক বিপাকে পরবেন। আপনারা যারা এই বিষয় সম্পর্কে অবগত নন
তারা ভালোভাবে জেনে নিন। আশা করছি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
যাদের প্রেসার লো তারা অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাবেন না। যাদের পেসার লো তারা
অবশ্যই ঠান্ডা যাতে কোন খাবার খাবেন না। খালি পেটে কখনো টক জাতীয় খাবার
খাওয়া যাবে না। প্রেসার লো যে সকল খাবার গুলো অবশ্যই পরিহার করতে হবে। তবে
সুস্থ ও সুন্দর জীবন যাপন করতে পারবেন আর পেশার লো হবে না।
লো প্রেসার সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)
প্রশ্নঃ লো প্রেসার এর সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি?
উত্তরঃ লো প্রেসার এর জন্য সবচেয়ে ভালো ঔষধের নাম
হলো মিডোড্রিন।
প্রশ্নঃ লো প্রেসার কত থেকে কত?
উত্তরঃ যদি আপনার systolic বিপি ১০০ অথবা তার কম হয়
এবং diastolic বিপি ও যদি ৬০ এর কম হয় তাহলে বুঝবেন আপনার লো
প্রেসার রয়েছে।
প্রশ্নঃ লো প্রেসার এর লক্ষণ গুলো কি কি?
উত্তরঃ লো প্রেসার এর লক্ষণ গুলো হলো মাথা ঘোরা, বমি বমি
ভাব, চোখে ঝাপসা দেখা, মাথা ব্যাথা করা, অজ্ঞান হওয়া, ক্লান্ত অনুভব করা
ইত্যাদি।
লেখকের মন্তব্য। লো প্রেসারের ঔষধের নাম
আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচনার বিষয় ছিলো প্রেসার লো হলে কি কি
সমস্যা হয় এবং লো প্রেসারের ঔষধের নাম সম্পর্কে। আশা করছি আপনি উক্ত বিষয়
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা বুঝতে পেরেছেন। এই রকম আরো তথ্যবহু আর্টিকেল
প্রতিদিন ফ্রিতে পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়োমিত ভিজিট করুন।
Post a Comment